Posts

Showing posts from June, 2016

এককথায় প্রকাশ (ভ) / ড. মোহাম্মদ আমীন

ভবিষ্যতে যা ঘটবে : ভবিতব্য ভগিনীর পুত্র : ভাগিনেয় ভাবা যায় না যা : অভাবনীয় পুরো অংশ গবেষণা, প্রাতিষ্ঠানিক অধ্যয়ন, মাতৃভাষা জ্ঞান, প্রাত্যহিক প্রয়োজন, শুদ্ধ বানান চর্চা এবং বিসিএস-সহ যে-কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কয়েকটি লিংক : শুবাচ লিংক শুবাচ লিংক /২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/১ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/৩

এককথায় প্রকাশ (ব) / ড. মোহাম্মদ আমীন

বমন করা ইচ্ছা : বিবমিষা বশ হয়েছে যে : বীশভূত বলার অযোগ্য : অকথ্য বাক্যে প্রকাশ করা যায় না যা : অনির্বচনীয় বলা হবে যা : বক্ষ্যমান পুরো অংশ: গবেষণা, প্রাতিষ্ঠানিক অধ্যয়ন, মাতৃভাষা জ্ঞান, প্রাত্যহিক প্রয়োজন, শুদ্ধ বানান চর্চা এবং বিসিএস-সহ যে-কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কয়েকটি লিংক : শুবাচ লিংক শুবাচ লিংক /২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/১ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/৩ নাটোর জেলার নামকরণ চকরিয়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্য মানিকগঞ্জ জেলার নামকরণ ও ঐতিহ্য হাতিয়া উপজেলার নামকরণ ইতিহাস ও ঐতিহ্য পটুয়াখালী আগুনমুখা নদীর নামকরণ ভেদরগঞ্জ উপজেলা ও ইউনিয়নসমূহের নামকরণ আমিও পুলিশ ছিলাম বিসিএস পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ভুল আর ভুল চটি পড়বেন না পরবেন তৈরি তৈরী দুঃসংবাদ তিন শ-য়ের বাড়াবাড়ি

এককথায় প্রকাশ (ফ) / ড. মোহাম্মদ আমীন

এককথায় প্রকাশ (ফ-ফ) ফল প্রসব করে যে : ফলপ্রসূ পুরো অংশ গবেষণা, প্রাতিষ্ঠানিক অধ্যয়ন, মাতৃভাষা জ্ঞান, প্রাত্যহিক প্রয়োজন, শুদ্ধ বানান চর্চা এবং বিসিএস-সহ যে-কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কয়েকটি লিংক : শুবাচ লিংক শুবাচ লিংক /২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/১ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/৩

ও আর এবং / ড. মোহাম্মদ আমীন

প্রথমজন বলল : ‘ও’ এসেছে ফারসি ‘ওয়’ থেকে।  দ্বিতীয়জন : না, এটি এসেছে চর্যাপদের ‘হো’ থেকে।  তৃতীয়জন , এটি এসেছে সংস্কৃত ‘অপি’ থেকে।  যেখান থেকে আসুক না কেন, ‘ও’-কে সাধারণত শব্দযোজনের জন্য ব্যবহার করা হয়। যেমন : আম ও লিচু; রাম ও শ্যাম। বাংলায় কিন্তু ‘ও’ এর স্থলে ‘আর’ শব্দের ব্যবহার অধিক। ‘আর’ শব্দটি এসেছে ‘অপর’ থেকে। রাম ও শ্যাম দুই সহোদর’ লিখলে কোন অসুবিধে নেই, কেউ আপত্তি করবে না, নাম্বারও কাটা যাবে না। কিন্তু বাগ্বিধি অনুযায়ী ‘রাম আর শ্যাম দুই সহোদর’ লেখা সমীচীন। এটি শক্তিশালীও মনে হয়। ‘এবং’ বাংলায় বহুল ব্যবহৃত একটি শব্দ। সংস্কত ‘এবম্‌’ থেকে এটি বাংলায় এসেছে। সংস্কৃত ‘এবম্‌’ শব্দের অর্থ ‘এইরূপ’। তবে বাংলায় এর প্রায়োগিক অর্থ সংস্কৃতের ন্যায় ‘এইরূপ’ নয়। বাংলায় ‘এবং’ সংযোজক অব্যয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বাক্য বা বাক্যাংশ সংযোজনের ক্ষেত্রেও ‘এবং’ ব্যবহার করা হয়। নিচের দুটো উদাহরণ দেখুন। ১ (বাক্য সংযোজন) : আমি সাত মিনিট হেঁটে বাসে উঠলাম এবং ত্রিশ মিনিট পর বাস থেকে নেমে ট্রেনে উঠলাম।  ২. (বাক্যাংশ সংযোজন) : আমি নিজে গিয়ে এবং ভালোভাবে দেখে জিনিসটা কিনেছি। তবে সংযোজক অব্য

জয়ন্তী / শুদ্ধ বানান চর্চা (শুবাচ)

জয়ন্তী জয়ন্তী বিশেষ্য পদ। জয়ন্তী অর্থ- ১) হিন্দুদেবী দুর্গা; ২) ইন্দ্রের কন্যা; ৩) পতাকা; ৪) শ্রিকৃষ্ণের জন্মতিথি; ৫) একরকম গাছ; ৬) জন্মোৎসব( যে কোন ব্যক্তির জন্মতিথি উপলক্ষ্যে উৎসব(নজরুল-জয়ন্তী, রবীন্দ্র-জয়ন্তী) ; ৭) ২৫/৫০/৬০ বছর পূর্তি উৎসব। এই পূর্তি উৎসব যথাক্রমে-ক) ২৫ বছর –রজত (রৌপ্য) জয়ন্তী; খ) ৫০ বছর -সুবর্ণ জয়ন্তী; গ) ৬০ বছর-হীরক জয়ন্তী; ঙ) ৭৫ বছর-প্লাটিনাম জয়ন্তী; চ) ১০০ বছর -শত বর্ষ ছ) ১৫০ বছর-সার্ধশত বর্ষ ; জ) ২০০ বছর-দ্বি-শত বর্ষ। সুতরাং, জয়ন্তী শব্দের মধ্যেই যেহেতু ‘জন্ম’ কথাটি রয়েছে সেহেতু জন্মজয়ন্তী না লিখে ‘জয়ন্তী’ লিখলেই শুদ্ধ হবে। জয়ন্তীর ইংরেজি Jubilee শব্দটি এসেছে ফ্রান্স শব্দ Jubile-এর অপভ্রংশ থেকে। অবশ্য এর আদি ল্যাটিন শব্দ হলো ‘Jubilaeus’ মূলত কোনো ঘটনা বা ব্যক্তির যথাক্রমে সূত্রপাত ও জন্মকে ঘিরে সুনির্দিষ্ট সময়কাল পূরণ হওয়ার উপলক্ষ্য করে সম্মান প্রদর্শনপূর্বক স্মৃতিচারণের আবর্তে আনন্দঘন অনুষ্ঠান। প্রকৃতপক্ষে জুবিলী বা জয়ন্তীর অর্থ হলো উৎসবমুখর পরিবেশে জন্মতিথি পালন।বর্তমানে এই জয়ন্তী পালনের পরিব্যাপ্তি প্রায় সব ক্ষেত্রে লক্ষণীয়, যেমন- রাজ্যাভিষেক, ব্যক্তি

এককথায় প্রকাশ (ন) / ড. মোহাম্মদ আমীন

এককথায় প্রকাশ +++++++++ নতুন রূপায়ণ -নবীকরণ নিন্দার যোগ্য -নিন্দার্হ নিদারুণ মনঃকষ্ট - অন্তর্দাহ নতুনত্ব প্রাপ্তি - নবীভবন। নেই ঘৃণা যার -নিঘৃণ বাকি ও পুরো অংশ শুবাচ লিংক শুবাচ লিংক /২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/১ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/৩ গবেষণা, প্রাতিষ্ঠানিক অধ্যয়ন, মাতৃভাষা জ্ঞান, প্রাত্যহিক প্রয়োজন, শুদ্ধ বানান চর্চা এবং বিসিএস-সহ যে-কোনো প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য অতি প্রয়োজনীয় কয়েকটি লিংক : শুবাচ লিংক শুবাচ লিংক /২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/১ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/২ শুদ্ধ বানান চর্চা লিংক/৩ এককথায় প্রকাশ (অ-অ) এককথায় প্রকাশ (থ-দ) এককথায় প্রকাশ (ভ-ভ) এককথায় প্রকাশ (ব-ব) এককথায় প্রকাশ (ফ-ফ) এককথায় প্রকাশ (ন-ন)