তৎসম শব্দ চেনার কৌশল ১। প্রমিত বাংলা বানানের নিয়মানুযায়ী ‘ঈ ঊ ঋ এবং এ তিনটি বর্ণের কারচিহ্ন ‘ী, ূ, ৃ’- যুক্ত সব শব্দই তৎসম শব্দ। ২। মূর্ধন্য-ণ যুক্ত সব শব্দ তৎসম। ৩। যেসব শব্দের পূর্বে প্র, পরা, অপ, সম, অব, অনু, নির(নিঃ), দুর(দুঃ), উৎ, অধি, পরি, প্রতি, উপ, অভি, অতি প্রভৃতি উপসর্গ যুক্ত থাকে সেগুলো তৎসম শব্দ হবে। ৪। ক্ত্র, ক্ম, ক্ষ, ক্ষ্ণ, ক্ষ্য, ক্ষ্ম, ক্ষ্ম্য, গ্ধ, গ্ন্য, গ্ম, ঘ্ন, ঙ্ক্ষ, ঙ্ম, চ্ছ্ব, চ্ছ্র, জ্ঝ, জ্ঞ, ঞ্ছ, ঢ্র, ত্ত্ব, ত্ম্য, ত্র্য, দ্ব্য, দ্ম, ধ্ন, ধ্ম, ন্ত্য, ন্ত্ব, ন্ত্র, ন্ত্র্য, ন্দ্ব, ন্ধ্য, ন্ধ্র, ন্ন্য, ল্ম, শ্ছ, শ্ম, ষ্ক্র, ষ্ট্য, ষ্ট্র, ষ্ব, ষ্ম, স্ত্য, স্থ্য, হ্ন্য, হ্ম, হ্ল ইত্যাদি যুক্তবর্ণ কেবল তৎসম শব্দে দেখা যায়। অতএব এমন যুক্তবর্ণ-যুক্ত শব্দ তৎসম। ৫। বিসর্গযুক্ত শব্দগুলো এবং বিসর্গসন্ধিসাধিত শব্দগুলো তৎসম শব্দ। ৬। বহুবচনবাচক গণ, বৃন্দ, মণ্ডলী, বর্গ, আবলি, গুচ্ছ, দাম, নিকর, পুঞ্জ, মালা, রাজি, রাশি প্রভৃতি থাকলে শব্দ তৎসম হয়। ৭। সমাসবদ্ধ পদের একটি অংশ তৎসম জানা থাকলে অপর অংশটি এবং সমস্তপদটিও তৎসম হয়। যেমন চন্দ্রমুখ শব্দে চন্দ্র অংশটি তৎসম...
দারুণ লিখেছেন।
ReplyDeleteবাংলা চলুক "শুবাচ" চর্চায় আগামীেতও জীবন চলার মনো শক্তি ও বিশ্বাসে নতুন পৃথিবীতে আমাদের মাতৃভাষাকে মাথা উঁচু করবে মহাকাশে আজীবন - ধন্য মোঃ আমিন ও বাঙ্গালি ভাই -জয়বাংলা
ReplyDelete